নাজমুল হাসানঃ
চরভদ্রাসনের সদর বাজারটি বেশ বড়।অনেক বড় একটি কাঁচা বাজার যেখানে প্রতিনিয়তই বেচা-কেনা ও ভীর লেগেই থাকে।আর এই অসংখ্য লোকজনের মধ্য কোনরকম প্যাকেট বিহীন বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন রকম মশলা।
মশলাগুলো হলো, হলুদের ফাঁকি,মরিচের ফাঁকি,ধনিয়ার ফাঁকি আরো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ মশলা।যেগুলো মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য।
মশলাগুলো হলো, হলুদের ফাঁকি,মরিচের ফাঁকি,ধনিয়ার ফাঁকি আরো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ মশলা।যেগুলো মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় পন্য।
বাজারে সরেজমিনে গেলে জানা যায়, প্রায় প্রত্যেক দোকানেই এসব খোলা পন্য পাওয়া যায়।দোকানদারদের সাথে কথা বলে জানা যায়,কেউ নিজে হলুদ, মরিচ ভাঙ্গিয়ে বিক্রি করে আবার কেউ পাইকারি কিনে এনে বিক্রি করে।।তবে এই সমস্ত গুরো মশলা মানসম্মত কিনা কোন ব্যাবসায়ী বলতে ইচ্ছুক নয়।তবে এই সমস্ত খোলা মশলা গুলো প্যাকেট ও কোম্পানির মশলা থেকে তুলনামূলকভাবে অনেক কম দামে পাওয়া যায়।
আর এ সমস্ত মশলাগুলো ধূলোবালি সম্পন্ন বাজারে একদম খোলামেলাভাবে বিক্রি হচ্ছে।আর এগুলো বাতাসে উড়ে সাধারন মানুষের নাকমূখ জ্বলছে,এলার্জি উঠে সর্দি লাগছে,মাথা ঘুরাচ্ছে।
বাজারের এক ক্রেতা শামীম মোল্যা বলেন-ধূলাবালি আর এই খোলা মশলার কারনে বাজারে ঢোকাই দায়।এক ক্রেতা মাহাবুব মীর বলেন,, বাজারে ডুকলেই আমার এলার্জি হয়ে দম বন্ধ হয়ে যায়।
বাজারের অন্যান্য ব্যাবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, "এই সমস্ত খোলা পন্যের কারনে আমাদের দোকানে কাষ্টমার ঢুকছে না।আমরা মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখহীন হচ্ছি"।
এদিকে মশলা বিক্রিকারী দোকানদারদের কাছে খোলাভাবে মশলা বিক্রির কারন জানতে চায়লে তারা বলে, "খুলে না রাখলে কাস্টমার কিনে না" আর কেউ ঢেকে রাখে না তাই আমরা ও রাখি না।
আর এ সমস্ত মশলাগুলো ধূলোবালি সম্পন্ন বাজারে একদম খোলামেলাভাবে বিক্রি হচ্ছে।আর এগুলো বাতাসে উড়ে সাধারন মানুষের নাকমূখ জ্বলছে,এলার্জি উঠে সর্দি লাগছে,মাথা ঘুরাচ্ছে।
বাজারের এক ক্রেতা শামীম মোল্যা বলেন-ধূলাবালি আর এই খোলা মশলার কারনে বাজারে ঢোকাই দায়।এক ক্রেতা মাহাবুব মীর বলেন,, বাজারে ডুকলেই আমার এলার্জি হয়ে দম বন্ধ হয়ে যায়।
বাজারের অন্যান্য ব্যাবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, "এই সমস্ত খোলা পন্যের কারনে আমাদের দোকানে কাষ্টমার ঢুকছে না।আমরা মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখহীন হচ্ছি"।
এদিকে মশলা বিক্রিকারী দোকানদারদের কাছে খোলাভাবে মশলা বিক্রির কারন জানতে চায়লে তারা বলে, "খুলে না রাখলে কাস্টমার কিনে না" আর কেউ ঢেকে রাখে না তাই আমরা ও রাখি না।
এই সমস্যায় জনসাধারন ও অন্যান্য ব্যাবসায়ীরা দ্রুত সমাধান চায়।।প্রয়োজনে বাজার কমিটি ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষনের দাবী জানায়।