নাজমুল হাসান নিরব,চরভদ্রাসন( ফরিদপুর) থেকেঃ
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেরা সদর ইউনিয়নের ছবুল্ল্যা শিকদার ডাঙ্গী গ্রামের শেখ মোজাহারের বখাটে ছেলে আবুল শেখ (৩২) এর বর্বর নির্যাতনে তিন মাসের অন্তঃস্বত্তা আপন বড় ভাবী শাহনাজ আক্তার (৩০) চরভদ্রাসন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুমূর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। নির্যাতিত গৃহবধুর স্বামী জাফর শেখ গত শুক্রবার রাজমিস্ত্রীর কাজে বাড়ীর বাইরে থাকলে দুপুর ২টায় পারিবারিক কলহের জ্বের ধরে পাষন্ড দেবর কোদাল দিয়ে এলোপাথারী আঘাতের পর আঘাত করে গর্ভবতী ভাবীর পায়ে, মুখে ও গুপ্তাঙ্গে গুরুতর জখম করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। শনিবার দুপুরে নির্যাতিতার স্বামী চরভদ্রাসন প্রেস ক্লাবে এসে আর্তনাদ করে জানায়, “ গুন্ডা ছোট ভাই আবুল শেখ দীর্ঘদিন ধরে তার স্ত্রীর উপর বিভিন্নভাবে অত্যাচার করে আসলেও পরিবারের কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না। গর্ভবতী বড় ভাবীকে নির্মম অত্যাচার করার পরও বখাটে ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা থানায় মামলা করতে দিচ্ছে না বলেও সে ক্ষোভে ফেটে পড়ে”। আর মুঠোফোনে বার চেষ্টা করলেও শনিবার আবুল শেখের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
চিকিৎসাধীন অন্তঃস্বত্তা গৃহবধু শাহনাজ আক্তার হাসপাতাল বেডে শুয়ে শুয়ে জানায়, তার দেবর আবুল শেখ এলাকার বখাটেপনা চেলেদের সাথে জটলাবদ্ধ হয়ে চলাফেরা করে থাকে। আবুল শেখ প্রায় সময়ই নেশাগ্রস্থ অবস্থায় বাড়ীতে এসে ভাবীর সাথে অসদাচারন করে থাকে। ঘটনার দিন দুপুরে দেবর গর্ভবতী ভাবীর কাছে মোটা অংকের টাকা দাবী করে। ভাবী টাকা দিতে অস্বিকার করলে বাড়ীর কোদাল নিয়ে কোদালের ঘাড়া দিয়ে এলাপাথারী আঘাত করতে থাকে। কোদালের গুরুতর আহত অবস্থায় ভাবী মাটিতে পড়ে যাওয়ার পর পাষন্ড দেবর এলোপাথারী লাথী ও পারাতে থাকে। এ সময় আহত গৃহবধুর শ্বাশুরী জান্নাতুন নেছা (৭০) নিরবে দারিয়ে থেকে ছেলের কুকীর্তি দেখেন কিন্ত বাঁধা দেওয়ারও হিম্মত করে নাই বলে আহত গৃহবধু জানিয়েছেন।
ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেরা সদর ইউনিয়নের ছবুল্ল্যা শিকদার ডাঙ্গী গ্রামের শেখ মোজাহারের বখাটে ছেলে আবুল শেখ (৩২) এর বর্বর নির্যাতনে তিন মাসের অন্তঃস্বত্তা আপন বড় ভাবী শাহনাজ আক্তার (৩০) চরভদ্রাসন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মুমূর্ষ অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। নির্যাতিত গৃহবধুর স্বামী জাফর শেখ গত শুক্রবার রাজমিস্ত্রীর কাজে বাড়ীর বাইরে থাকলে দুপুর ২টায় পারিবারিক কলহের জ্বের ধরে পাষন্ড দেবর কোদাল দিয়ে এলোপাথারী আঘাতের পর আঘাত করে গর্ভবতী ভাবীর পায়ে, মুখে ও গুপ্তাঙ্গে গুরুতর জখম করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। শনিবার দুপুরে নির্যাতিতার স্বামী চরভদ্রাসন প্রেস ক্লাবে এসে আর্তনাদ করে জানায়, “ গুন্ডা ছোট ভাই আবুল শেখ দীর্ঘদিন ধরে তার স্ত্রীর উপর বিভিন্নভাবে অত্যাচার করে আসলেও পরিবারের কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না। গর্ভবতী বড় ভাবীকে নির্মম অত্যাচার করার পরও বখাটে ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা থানায় মামলা করতে দিচ্ছে না বলেও সে ক্ষোভে ফেটে পড়ে”। আর মুঠোফোনে বার চেষ্টা করলেও শনিবার আবুল শেখের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
চিকিৎসাধীন অন্তঃস্বত্তা গৃহবধু শাহনাজ আক্তার হাসপাতাল বেডে শুয়ে শুয়ে জানায়, তার দেবর আবুল শেখ এলাকার বখাটেপনা চেলেদের সাথে জটলাবদ্ধ হয়ে চলাফেরা করে থাকে। আবুল শেখ প্রায় সময়ই নেশাগ্রস্থ অবস্থায় বাড়ীতে এসে ভাবীর সাথে অসদাচারন করে থাকে। ঘটনার দিন দুপুরে দেবর গর্ভবতী ভাবীর কাছে মোটা অংকের টাকা দাবী করে। ভাবী টাকা দিতে অস্বিকার করলে বাড়ীর কোদাল নিয়ে কোদালের ঘাড়া দিয়ে এলাপাথারী আঘাত করতে থাকে। কোদালের গুরুতর আহত অবস্থায় ভাবী মাটিতে পড়ে যাওয়ার পর পাষন্ড দেবর এলোপাথারী লাথী ও পারাতে থাকে। এ সময় আহত গৃহবধুর শ্বাশুরী জান্নাতুন নেছা (৭০) নিরবে দারিয়ে থেকে ছেলের কুকীর্তি দেখেন কিন্ত বাঁধা দেওয়ারও হিম্মত করে নাই বলে আহত গৃহবধু জানিয়েছেন।