মেহের আমজাদ,মেহেরপুর
ভারতীয় পণ্য পাচার মামলায় মোঃ লাল্টু ও মহিবুল ইসলাম নামের ২ ব্যক্তিকে ২ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদয়ে আরো ৬ মাসের করে কারদন্ড দিয়েছেন আদালত।
গতকাল মঙ্গলবার মেহেরপুর স্পেশাল ট্রাইবুনাল ৪র্থ আদালতের বিচারক মোঃ তাজুল ইসলাম এ রায় দেন। সাজাপ্রাপ্ত লাল্টু মিয়া মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের আকছেদ আলীর ছেলে এবং মহিবুল ইসলাম সদর উপজেলার চকশ্যাম নগর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। সাজাপ্রাপ্ত লাল্টু পলাতক রয়েছে। সে আটক কিংবা আত্মসর্মপনের দিন থেকে তার সাজা শুরু হবে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১১ সালের ২১ আগষ্ট মেহেরপুর ডিবি পুলিশের এএসআই মোঃ সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে ডিবি’র একটি দল মেহেরপুর সদর উপজেলার মদনাডাঙ্গা নামক স্থান থেকে ১২০ পিচ ভারতীয় শাড়ী সহ ঐ দুজনকে আটক করে। যার মামলা নং-২১। জিআর কেস নং-৪৬৫/১১। এসবিসি নং-৯২/১১। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। এতে মোট ৮ জন স্বাক্ষী স্বাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় দু’ আসামী দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আদালত প্রত্যেককে ২ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাসের করে কারাদন্ড প্রদান করেন। পলাতক লাল্টুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলায় রাষ্ট্র পক্ষে এপিপি এমএম রুস্তম আলী এবং আসামী পক্ষে এ্যাডঃ ইব্রাহীম শাহীন ও এ্যাড. ইয়ারুল ইসলাম আইনজীবীর দায়ীত্ব পালন করেন।।
ভারতীয় পণ্য পাচার মামলায় মোঃ লাল্টু ও মহিবুল ইসলাম নামের ২ ব্যক্তিকে ২ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদয়ে আরো ৬ মাসের করে কারদন্ড দিয়েছেন আদালত।
গতকাল মঙ্গলবার মেহেরপুর স্পেশাল ট্রাইবুনাল ৪র্থ আদালতের বিচারক মোঃ তাজুল ইসলাম এ রায় দেন। সাজাপ্রাপ্ত লাল্টু মিয়া মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের আকছেদ আলীর ছেলে এবং মহিবুল ইসলাম সদর উপজেলার চকশ্যাম নগর গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে। সাজাপ্রাপ্ত লাল্টু পলাতক রয়েছে। সে আটক কিংবা আত্মসর্মপনের দিন থেকে তার সাজা শুরু হবে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১১ সালের ২১ আগষ্ট মেহেরপুর ডিবি পুলিশের এএসআই মোঃ সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে ডিবি’র একটি দল মেহেরপুর সদর উপজেলার মদনাডাঙ্গা নামক স্থান থেকে ১২০ পিচ ভারতীয় শাড়ী সহ ঐ দুজনকে আটক করে। যার মামলা নং-২১। জিআর কেস নং-৪৬৫/১১। এসবিসি নং-৯২/১১। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। এতে মোট ৮ জন স্বাক্ষী স্বাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় দু’ আসামী দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আদালত প্রত্যেককে ২ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাসের করে কারাদন্ড প্রদান করেন। পলাতক লাল্টুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করা হয়।
মামলায় রাষ্ট্র পক্ষে এপিপি এমএম রুস্তম আলী এবং আসামী পক্ষে এ্যাডঃ ইব্রাহীম শাহীন ও এ্যাড. ইয়ারুল ইসলাম আইনজীবীর দায়ীত্ব পালন করেন।।