জাহাঙ্গীর আলম, টাঙ্গাইল
এবারও চলতি মৌসুমে কাঁঠালের বাম্পার ফলন হয়েছে। রমজানের শুরু থেকেই জেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে কাঁঠাল বিক্রী হতে দেখা গেছে। জেলা ব্যাপি গাছগুলোতে প্রচুর কাঁঠাল ধরেছে। কাঁঠালের ভাল ফলন পেতে কাঁঠাল চাষীরা দিনরাত পরিচর্যা করছে। কিছু কিছু গাছে কাঁঠাল আগাম পাকতে শুরু করেছে। এছাড়া কাঁচা সবজি হিসেবেও বাজারে কাঁঠাল বিক্রী হচ্ছে। কাঁঠাল উৎপাদনে খরচ কম থাকায় চাষীরা লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছেন। টাঙ্গাইলের উৎপাদিত কাঁঠাল জেলার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়ে থাকে।
জানা যায়, ১২ টি উপজেলায় সর্বত্রই প্রচুর কাঁঠাল গাছ রয়েছে। এরমধ্যে টাঙ্গাইলের উত্তর ও পূর্বে পাহাড়ী অঞ্চলের মাটি কাঁঠাল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। কাঁঠাল রসালো ও সুস্বাদু একটি ফল। এসব অঞ্চলে পরিকল্পিতভাবে কাঁঠালের বাগান করা না হলেও বাড়ীর আঙ্গিনাসহ রাস্তার পাশ দিয়ে ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনেকেই কাঁঠাল গাছ রোপন করে থাকেন। কোন ধরনের সার, কীটনাশক এমনকি কোন প্রকার পরিচর্যা ছাড়াই এ গাছ আপন গতিতে বেড়ে ওঠে। কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল। যা প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ। গ্রাম শহর উভয় অঞ্চলের লোকের কাছে এ ফলটি অত্যন্ত প্রিয়। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে জানা যায়, প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা কাঠালে রয়েছে ১.৮ গ্রাম প্রোটিন, ০.৩০ গ্রাম ফ্যাট, ২.৬১ গ্রাম ক্যালসিয়াম, ১.৭ গ্রাম লৌহ, ০.১১ গ্রাম ভিটামিন, বি-১ ০.১৫গ্রাম ভিটামিন, বি-২ এবং ২১.৪ গ্রাম ভিটামিন ই। সুতরাং প্রতিটি মানুষের সুস্থ্য সবল স্বাস্থ্যের জন্য ও ভিটামিনের অভাব পূরণের জন্য সুস্বাদু কাঁঠাল খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কৃষকরা জানান, কাঁঠালের সবচেয়ে বড় গুণ হলো এর কোন অংশই ফেলে দিতে হয় না। কাঁঠালের রস থেকে প্রচুর ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম পাই। কাঁঠালের বীজ এবং কাঁচা কাঁঠালের মোচা দিয়ে তরকারী রান্না করে খাওয়া যায়। এছাড়া কাঁঠালের খোলস ও পাতা গরু ছাগলের প্রিয় খাবার।
জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে জেলার ১২ টি উপজেলায় ৫৭৪ হেক্টর জমিতে কাঁঠাল চাষ করা হয়েছে। আর এ বছর কাঁঠালের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬০ হাজার মেট্রিকটন। জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জেলায় এ বছর কাঁঠালের ফলন ভাল হয়েছে। জেলার বিভিন্ন সড়ক ও মহাসড়কের পাশে ব্যক্তিগত উদ্যোগে গাছ লাগানো হয়েছে। এছাড়া বাড়ীর আঙ্গিনায় কাঁঠাল চাষ করা হচ্ছে। কাঁঠাল চাষীদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এছাড়া সারা বছর যাতে কাঁঠাল চাষ করা যায় তার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
এবারও চলতি মৌসুমে কাঁঠালের বাম্পার ফলন হয়েছে। রমজানের শুরু থেকেই জেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে কাঁঠাল বিক্রী হতে দেখা গেছে। জেলা ব্যাপি গাছগুলোতে প্রচুর কাঁঠাল ধরেছে। কাঁঠালের ভাল ফলন পেতে কাঁঠাল চাষীরা দিনরাত পরিচর্যা করছে। কিছু কিছু গাছে কাঁঠাল আগাম পাকতে শুরু করেছে। এছাড়া কাঁচা সবজি হিসেবেও বাজারে কাঁঠাল বিক্রী হচ্ছে। কাঁঠাল উৎপাদনে খরচ কম থাকায় চাষীরা লাভের মুখ দেখতে শুরু করেছেন। টাঙ্গাইলের উৎপাদিত কাঁঠাল জেলার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়ে থাকে।
জানা যায়, ১২ টি উপজেলায় সর্বত্রই প্রচুর কাঁঠাল গাছ রয়েছে। এরমধ্যে টাঙ্গাইলের উত্তর ও পূর্বে পাহাড়ী অঞ্চলের মাটি কাঁঠাল চাষের জন্য খুবই উপযোগী। কাঁঠাল রসালো ও সুস্বাদু একটি ফল। এসব অঞ্চলে পরিকল্পিতভাবে কাঁঠালের বাগান করা না হলেও বাড়ীর আঙ্গিনাসহ রাস্তার পাশ দিয়ে ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনেকেই কাঁঠাল গাছ রোপন করে থাকেন। কোন ধরনের সার, কীটনাশক এমনকি কোন প্রকার পরিচর্যা ছাড়াই এ গাছ আপন গতিতে বেড়ে ওঠে। কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল। যা প্রোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ। গ্রাম শহর উভয় অঞ্চলের লোকের কাছে এ ফলটি অত্যন্ত প্রিয়। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে জানা যায়, প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা কাঠালে রয়েছে ১.৮ গ্রাম প্রোটিন, ০.৩০ গ্রাম ফ্যাট, ২.৬১ গ্রাম ক্যালসিয়াম, ১.৭ গ্রাম লৌহ, ০.১১ গ্রাম ভিটামিন, বি-১ ০.১৫গ্রাম ভিটামিন, বি-২ এবং ২১.৪ গ্রাম ভিটামিন ই। সুতরাং প্রতিটি মানুষের সুস্থ্য সবল স্বাস্থ্যের জন্য ও ভিটামিনের অভাব পূরণের জন্য সুস্বাদু কাঁঠাল খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কৃষকরা জানান, কাঁঠালের সবচেয়ে বড় গুণ হলো এর কোন অংশই ফেলে দিতে হয় না। কাঁঠালের রস থেকে প্রচুর ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম পাই। কাঁঠালের বীজ এবং কাঁচা কাঁঠালের মোচা দিয়ে তরকারী রান্না করে খাওয়া যায়। এছাড়া কাঁঠালের খোলস ও পাতা গরু ছাগলের প্রিয় খাবার।
জেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে জেলার ১২ টি উপজেলায় ৫৭৪ হেক্টর জমিতে কাঁঠাল চাষ করা হয়েছে। আর এ বছর কাঁঠালের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৬০ হাজার মেট্রিকটন। জেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, জেলায় এ বছর কাঁঠালের ফলন ভাল হয়েছে। জেলার বিভিন্ন সড়ক ও মহাসড়কের পাশে ব্যক্তিগত উদ্যোগে গাছ লাগানো হয়েছে। এছাড়া বাড়ীর আঙ্গিনায় কাঁঠাল চাষ করা হচ্ছে। কাঁঠাল চাষীদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এছাড়া সারা বছর যাতে কাঁঠাল চাষ করা যায় তার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।