জাহাঙ্গীর আলম, টাঙ্গাইল
বঙ্গবন্ধুসেতু-ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পথচারীরা মহাসড়ক পাড় হচ্ছেন। অথচ স্থানীয়দের দাবির মুখে ওই স্থানে দুর্ঘটনা এড়াতে কয়েকবছর আগে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। আন্দোলন-সংগ্রাম করে ফুটওভার ব্রিজ আদায় করা হলেও এখন তা অনেকেই ব্যবহার করছেন না। কিন্তু ওই ফুটওভার ব্রিজ এখন ব্যবহৃত হচ্ছে ভাসমান পতিতাদের নিরাপদ আবাস হিসেবে।
সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, ব্যস্ততম মহাসড়কের এলেঙ্গায় নারী-পুরুষসহ অনেকেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পাড় হচ্ছেন। কেউ কেউ মাথায় ভারি বস্তা নিয়েও পাড় হচ্ছেন ওই সড়ক। অথচ হাইওয়ে পুলিশ এ বিষয়ে কোন প্রকার ব্যবস্থা না নেয়ায় প্রতিনিয়ত সাধারণ পথচারিরা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
রমজান আলী নামে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী জানান, দীর্ঘদিন আগে নির্মাণ করা ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে সাধারণ মানুষ প্রথমদিকে চলাচল করলেও বর্তমানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দৌঁড়ে রাস্তা পাড় হচ্ছে। অথচ ট্রাফিক পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ ওইস্থানে নিয়মিত টহল সহ দায়িত্ব পালন করছে। এ কারণে ওইস্থানে মাঝে মাঝে দুর্ঘটনা ঘটছে।
রাস্তা পাড় হওয়া আব্দুর রশিদ, আবু সায়েম, মনির হোসেন, শফিক সহ অনেকেই জানান, দ্রæত মহাসড়ক পাড় হওয়ার জন্যই তারা ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পাড় হয়েছেন। তবে তারা জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওভারব্রিজ দিয়ে চলাচলে বাধ্যবাধকতা থাকার ব্যবস্থা করলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার বন্ধ হবে।
কালিহাতী উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সম্পাদক আলহাজ মো. আনোয়ার হোসেন মোল্লা জানান, বাসস্ট্যান্ড বণিক সমিতির মাধ্যমে ২-৩ মাস পর পর মিটিং করে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে গণসচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করছেন।
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁজির এসআই রেজাউল জানান, তারা ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে স্থানীয় জনসাধারণকে সব সময়ই উদ্বুদ্ধ করছেন। বয়স্ক, নারী-শিশুদেরকে রাস্তাপাড় হতে দেখামাত্র ফুটওভার ব্রিজে উঠিয়ে দেয়া হয়। তবে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে স্থানীয় রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ উদ্যোগী হলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।
টাঙ্গাইল ট্রফিক পুুলিশ পরিদর্শক (টিআই) রফিকুল ইসলাম জানান, ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করার জন্য তারা প্রতিদিনই এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মাইকিংসহ বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা চালানো হয়েছে। কিন্তু কেউ কেউ এটা না মেনে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই রাস্তা পাড় হয়।
বঙ্গবন্ধুসেতু-ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পথচারীরা মহাসড়ক পাড় হচ্ছেন। অথচ স্থানীয়দের দাবির মুখে ওই স্থানে দুর্ঘটনা এড়াতে কয়েকবছর আগে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। আন্দোলন-সংগ্রাম করে ফুটওভার ব্রিজ আদায় করা হলেও এখন তা অনেকেই ব্যবহার করছেন না। কিন্তু ওই ফুটওভার ব্রিজ এখন ব্যবহৃত হচ্ছে ভাসমান পতিতাদের নিরাপদ আবাস হিসেবে।
সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, ব্যস্ততম মহাসড়কের এলেঙ্গায় নারী-পুরুষসহ অনেকেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পাড় হচ্ছেন। কেউ কেউ মাথায় ভারি বস্তা নিয়েও পাড় হচ্ছেন ওই সড়ক। অথচ হাইওয়ে পুলিশ এ বিষয়ে কোন প্রকার ব্যবস্থা না নেয়ায় প্রতিনিয়ত সাধারণ পথচারিরা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
রমজান আলী নামে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী জানান, দীর্ঘদিন আগে নির্মাণ করা ফুটওভার ব্রিজ দিয়ে সাধারণ মানুষ প্রথমদিকে চলাচল করলেও বর্তমানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দৌঁড়ে রাস্তা পাড় হচ্ছে। অথচ ট্রাফিক পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ ওইস্থানে নিয়মিত টহল সহ দায়িত্ব পালন করছে। এ কারণে ওইস্থানে মাঝে মাঝে দুর্ঘটনা ঘটছে।
রাস্তা পাড় হওয়া আব্দুর রশিদ, আবু সায়েম, মনির হোসেন, শফিক সহ অনেকেই জানান, দ্রæত মহাসড়ক পাড় হওয়ার জন্যই তারা ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পাড় হয়েছেন। তবে তারা জানান, প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওভারব্রিজ দিয়ে চলাচলে বাধ্যবাধকতা থাকার ব্যবস্থা করলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার বন্ধ হবে।
কালিহাতী উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সম্পাদক আলহাজ মো. আনোয়ার হোসেন মোল্লা জানান, বাসস্ট্যান্ড বণিক সমিতির মাধ্যমে ২-৩ মাস পর পর মিটিং করে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে গণসচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করছেন।
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁজির এসআই রেজাউল জানান, তারা ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে স্থানীয় জনসাধারণকে সব সময়ই উদ্বুদ্ধ করছেন। বয়স্ক, নারী-শিশুদেরকে রাস্তাপাড় হতে দেখামাত্র ফুটওভার ব্রিজে উঠিয়ে দেয়া হয়। তবে ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে স্থানীয় রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দ উদ্যোগী হলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।
টাঙ্গাইল ট্রফিক পুুলিশ পরিদর্শক (টিআই) রফিকুল ইসলাম জানান, ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করার জন্য তারা প্রতিদিনই এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মাইকিংসহ বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা চালানো হয়েছে। কিন্তু কেউ কেউ এটা না মেনে জীবনের ঝুঁকি নিয়েই রাস্তা পাড় হয়।