টাঙ্গাইলে শিক্ষক হত্যার রহস্যের জট খুলেনি । shomoy sangbad - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

মঙ্গলবার, জুলাই ০৩, ২০১৮

টাঙ্গাইলে শিক্ষক হত্যার রহস্যের জট খুলেনি । shomoy sangbad

জাহাঙ্গীর আলম, টাঙ্গাইল 
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার গোহালিয়াবাড়ী ফাজিল মাদ্রাসার শিক্ষক এবং দেউপুর মাস্টার হ্যাচারির পরিচালক আনিসুর রহমান তুলা হত্যার রহস্যের জট খুলেনি। হত্যার বিষয়ে নিহতের পরিবারও কিছু বলতে পারছে না। তারা পুলিশের তদন্তের উপর নির্ভর করছেন। ঘটনার পর পরই পরিবারের পক্ষ থেকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে নিহতের স্ত্রী মুছাম্মৎ শাহীনা।
শিক্ষক আনিসুর রহমান তুলার ভাই উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও জেলা পরিষদের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার লিয়াকত আলী নিহতের ফোনের কললিস্ট অনুযায়ী জানান, গত ২৭ জুন বুধবার নিখোঁজ হওয়ার আগে রাত ৮ টা ৩৪ মিনিটে ছেলে সিহাব এর সাথে ফোনে কথা হয়। পরে ভোর ৪ টার দিকে তার প্রতিষ্ঠান মাস্টার হ্যাচারি থেকে শ্রমিকরা মাছ ধরে বিক্রির জন্য কোথায় নিয়ে যাবে জানার জন্য ফোন দিলে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ফোন বন্ধ পেয়ে টাঙ্গাইল শহরের বাসায় আছে কিনা তা জানার জন্য তার স্ত্রীর কাছে শ্রমিকরা ফোন দেয়। কিন্ত সেখানেও তিনি ছিলেন না। বাড়িতে ফোন দিয়ে শ্রমিকরা জানতে পারে তিনি বাড়িতেও নেই। হয়তো মাদ্রাসায় যেতে পারে ভেবে সেখানেও লোক পাঠায় কিন্তু সেখানেও তাকে পাওয়া যায়নি। এলাকায় গুজব রটে তুলা হুজুর ঢাকায় মারা গেছে। গুজব অনুযায়ী বড় ভাইকে দিয়ে ঢাকা মেডিকেলে ২টি মর্গে খোঁজ নিয়েও তার কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরে অনেক খোঁজাখুজি করেও সন্ধান না পাওয়ায় ২৮ জুন বৃহস্পতিবার কালিহাতী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন। সাধারন ডায়েরী করার পর কালিহাতী থানার এস আই আব্দুল ওয়াহাব বিকেলে ঘটনাস্থলে যান এবং তদন্ত কাজ শুরু করেন। কিছুক্ষণ পরে সংবাদ নিজ বাড়ীর পাশে পুকুর ঘাটে তুলা হুজুরের জুতা পাওয়া গেছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে স্থানীয় যুবকরা ফুটবল খেলা শেষে তার বাড়ির পাশে পুকুরে গোসল করতে যায়। এ সময় ওই যুবকরা পুকুরে খোঁজাখুজি করে একটি লাশ দেখতে পায়। লাশটি পাড়ে উঠালে পরিবারের লোকজন হাত-পা ও শরীরে বস্তাভর্তি ইট বাঁধা লাশটি আনিসুর রহমান তুলার বলে সনাক্ত করেন। নিহত আনিসুর রহমান তুলা উপজেলার সল্লা ইউনিয়নের দেউপুর গ্রামের মৃত. আব্দুস ছাত্তার মাস্টারের ছেলে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কালিহাতী থানার এসআই আব্দুল ওয়াহাব জানান, বিষয়টি নিয়ে আমরা বিভিন্ন জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। এ পর্যন্ত তেমন কোন তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে তদন্ত কাজ অব্যাহত রয়েছে।টাঙ্গাইলে শিক্ষক হত্যার রহস্যের জট খুলেনি
জাহাঙ্গীর আলম, টাঙ্গাইল 
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার গোহালিয়াবাড়ী ফাজিল মাদ্রাসার শিক্ষক এবং দেউপুর মাস্টার হ্যাচারির পরিচালক আনিসুর রহমান তুলা হত্যার রহস্যের জট খুলেনি। হত্যার বিষয়ে নিহতের পরিবারও কিছু বলতে পারছে না। তারা পুলিশের তদন্তের উপর নির্ভর করছেন। ঘটনার পর পরই পরিবারের পক্ষ থেকে অজ্ঞাতনামা আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে নিহতের স্ত্রী মুছাম্মৎ শাহীনা।
শিক্ষক আনিসুর রহমান তুলার ভাই উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও জেলা পরিষদের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার লিয়াকত আলী নিহতের ফোনের কললিস্ট অনুযায়ী জানান, গত ২৭ জুন বুধবার নিখোঁজ হওয়ার আগে রাত ৮ টা ৩৪ মিনিটে ছেলে সিহাব এর সাথে ফোনে কথা হয়। পরে ভোর ৪ টার দিকে তার প্রতিষ্ঠান মাস্টার হ্যাচারি থেকে শ্রমিকরা মাছ ধরে বিক্রির জন্য কোথায় নিয়ে যাবে জানার জন্য ফোন দিলে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ফোন বন্ধ পেয়ে টাঙ্গাইল শহরের বাসায় আছে কিনা তা জানার জন্য তার স্ত্রীর কাছে শ্রমিকরা ফোন দেয়। কিন্ত সেখানেও তিনি ছিলেন না। বাড়িতে ফোন দিয়ে শ্রমিকরা জানতে পারে তিনি বাড়িতেও নেই। হয়তো মাদ্রাসায় যেতে পারে ভেবে সেখানেও লোক পাঠায় কিন্তু সেখানেও তাকে পাওয়া যায়নি। এলাকায় গুজব রটে তুলা হুজুর ঢাকায় মারা গেছে। গুজব অনুযায়ী বড় ভাইকে দিয়ে ঢাকা মেডিকেলে ২টি মর্গে খোঁজ নিয়েও তার কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরে অনেক খোঁজাখুজি করেও সন্ধান না পাওয়ায় ২৮ জুন বৃহস্পতিবার কালিহাতী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন। সাধারন ডায়েরী করার পর কালিহাতী থানার এস আই আব্দুল ওয়াহাব বিকেলে ঘটনাস্থলে যান এবং তদন্ত কাজ শুরু করেন। কিছুক্ষণ পরে সংবাদ নিজ বাড়ীর পাশে পুকুর ঘাটে তুলা হুজুরের জুতা পাওয়া গেছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে স্থানীয় যুবকরা ফুটবল খেলা শেষে তার বাড়ির পাশে পুকুরে গোসল করতে যায়। এ সময় ওই যুবকরা পুকুরে খোঁজাখুজি করে একটি লাশ দেখতে পায়। লাশটি পাড়ে উঠালে পরিবারের লোকজন হাত-পা ও শরীরে বস্তাভর্তি ইট বাঁধা লাশটি আনিসুর রহমান তুলার বলে সনাক্ত করেন। নিহত আনিসুর রহমান তুলা উপজেলার সল্লা ইউনিয়নের দেউপুর গ্রামের মৃত. আব্দুস ছাত্তার মাস্টারের ছেলে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কালিহাতী থানার এসআই আব্দুল ওয়াহাব জানান, বিষয়টি নিয়ে আমরা বিভিন্ন জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। এ পর্যন্ত তেমন কোন তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে তদন্ত কাজ অব্যাহত রয়েছে।

Post Top Ad

Responsive Ads Here