নিউজ ডেস্ক/পটুয়াখালী-
পটুয়াখালীর রাংঙ্গাবালী উপজেলার একটি বিচ্ছন্ন ইউনিয়ন যার নাম চর মন্তাজ রাঙ্গাবালী সদর উপজেলা থেকে যার দূরত্ব প্রায় ২০ কিলোমিটার। চর মন্তাজ এর চারপাশে নদী ও সাগর থাকার কারণে এখানকার লোক জনকে নৌপথে যাতায়াত করতে হয় নেই বিকল্প কোন ব্যাবস্থা।
চরমোন্তাজ এর প্রধান লঞ্চঘাট টি নদীর তীব্র স্রোত ও সাগরের উত্তাল ঢেউয়ের করনে কিছুদিন আগে লঞ্চঘাটের রাস্তাটি ভেঙে যায়। বিপাকে পড়ে যায় চরমোন্তাজ এ প্রতিদিন আসা যাওয়া করা হাজার হাজার যাত্রী ।যাত্রীদেরকে লঞ্চে উঠতে বা নামতে হলে কাদা পার হতে হয় এছাড়াও তিব্র জোয়ারের সময় দেখা গেছে যাত্রীদের নৌকা ব্যবহার করে লঞ্চে উঠতে হয় ।
যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন এই ইউনিয়নের মানুষের কাছ থেকে এক প্রশ্নের জবাবে তারা বলেন প্রতিদিন এই লঞ্চঘাট দিয়ে প্রায় এক হাজারের মত যাত্রী আসা-যাওয়া করেন। বিভিন্ন স্থান থেকে তিনটি লঞ্চ প্রতিদিন এখানে যাতায়াত করে কিন্তু বর্তমানে এমন অবস্থা এই ঘাটে চলাচল করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে । যাত্রীদের দুর্ভোগ কমাতে নেওয়া হচ্ছে না কোন ধরনের ব্যবস্থা
যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন চরমোন্তাজ এর সাধারন মানুষের প্রাণের দাবি যাতে করে এই লঞ্চঘাটে একটি ভালো পাইলিং করা রাস্তার দেওয়া হয় এবং যাত্রীরা সুন্দরভাবে নৌ পথে আসা যাওয়া করতে পারে কারণ তাদের এই নৌপথ ছাড়া বিকল্প কোন পথ নেই।