ফরিদপুরঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত তহবিল থেকে গ্রাম্য গরিব গর্ববর্তী মায়েদের জন্য বিনামূল্যে ডেলিভারি ও ডেলিভারি পরবর্তি মায়েদের জন্য কিছু অর্থ বরাদ্ধ আছে এই ডিএসএফ প্রজেক্টে।সারা বাংলাদেশে ১৭ টি সরকারি হাসপাতালে এই প্রজেক্ট আছে,যার মধ্যে ভাঙ্গা হাসপাতাল অন্যতম।প্রতিবছর এই বরাদ্ধে গর্ববর্তী মায়েদের জন্য তিন কোটি টাকা আসে। এই ডিএসএফ কার্যক্রমে ২০১৯-২০২০,২০২০-২০২১ অর্থবছরে যেই বরাদ্ধ আসে সেটা সোনালি ব্যাংকে থেকে তুলে রকেটের মাধ্যমে গর্ববর্তী মায়েদের একাউন্টে দেওয়ার কথা কিন্তু ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃমহাশিন ফকির সেই টাকার বেশির ভাগ অশংই আত্মসাত করে দেন।তিনি সোনালি ব্যাংক থেকে টাকা তুলে এনে গর্ববর্তী মায়েদের একাউন্টে দেয় নাই।রোগির বাড়ি গিয়ে খোজ নিলে দেখা যায় অধিকাংশ মহিলাই টাকা পায়নি। যদিও একটা গর্ববর্তী মায়ের সিজার বাবদ ৫০০০,হাসপাতালে ডেলেভারি করলে ৩০০০ ও বাসায় ডেলেভারি করাইলে ২৫০০ টাকা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তিনি এসবের কর্নপাত করেনা।প্রতিটি গর্ববর্তী মায়েদের ডিএসএফের বই ফ্রি দেওয়ার কথা থাকলেওতিনি ৫০০ টাকাকা করে প্রতি টা বই বাবদ নিয়ে থাকেন।তারকাছে সাংবাদিকরা তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে তিনি সাংবাদিকদের সাথে খারাপ ব্যবহার করেন।
এব্যাপারে সিভিল সার্জনের সাথে কথা বললে তিনি জানান,আমি বিষয়টা শুনেছি এবং তদন্ত করেছি।বিষয়টা মনে হয় সত্য।