বিশ্বে আরো ৮ হাজারের বেশি মৃত্যু - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

শিরোনাম

শুক্রবার, জুলাই ০৯, ২০২১

বিশ্বে আরো ৮ হাজারের বেশি মৃত্যু



সময় সংবাদ ডেস্কঃ


 মহামারি করোনাভাইরাসে (কোাভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে ৮ হাজার ২২২ জন মারা গেছেন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যু কমেছে ৪ জন। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা ৪০ লাখ ২৫ হাজার ৭৬২ জনে বেড়ে দাঁড়িয়েছে।

একই সময়ে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৬০৬ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে ১৬ হাজারের বেশি। এতে মহামারির শুরু থেকে ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে ১৮ কোটি ৬৩ লাখ ৬ হাজার ৪৭ জনে পৌঁছেছে।


করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এসব তথ্য জানা গেছে।


ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যানুযায়ী, করোনাভাইরাসে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ৩ কোটি ৪৬ লাখ ৭৬ হাজার ৭৪৬ জন করোনায় আক্রান্ত এবং ৬ লাখ ২২ হাজার ২১২ জন মারা গেছেন।



আর লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল করোনায় আক্রান্তের দিক থেকে তৃতীয় ও মৃত্যুর সংখ্যায় তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রাজিলে মারা গেছেন ১ হাজার ৭৩৩ জন এবং নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৫৩ হাজার ৭৪৯ জন। অপরদিকে মহামারির শুরু থেকে দেশটিতে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা এক কোটি ৮৯ লাখ ৬২ হাজার ৭৮৬ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজার ৩৪৪ জনের।


এদিকে প্রতিবেশী দেশ ভারত করোনায় আক্রান্তের তালিকায় দ্বিতীয় এবং মৃতের সংখ্যার তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪৭০ জন এবং নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৪ হাজার ৪৪৩ জন। দেশটিতে মোট আক্রান্ত ৩ কোটি ৭ লাখ ৪৩ হাজার ১৩ জন এবং মারা গেছেন ৪ লাখ ৫ হাজার ৫২৭ জন।


এছাড়া প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ফ্রান্সে এক লাখ ১১ হাজার ২৮৪ জন, রাশিয়ায় এক লাখ ৪০ হাজার ৭৭৫ জন, যুক্তরাজ্যে এক লাখ ২৮ হাজার ৩৩৬ জন, ইতালিতে এক লাখ ২৭ হাজার ৭৩১ জন এবং মেক্সিকোতে ২ লাখ ৩৪ হাজার ১৯২ জন মারা গেছেন।


উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর গত বছরের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।