সময় সংবাদ ডেস্কঃ
১৪ জুলাইয়ের পরও বিধিনিষেধ থাকছে। তবে ঈদ এবং অর্থনৈতিক দিক বিবেচনা করে কিছুটা শৈথিল্য থাকবে। এ বিষয়ে সোমবার (১২ জুলাই) রাতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এসব কথা বলেন।
এর আগে রোববার বিকেলে সচিবালয়ে নিজ দফতরে ব্রিফিংকালে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সরকারের পরামর্শক কমিটি যদি মনে করে চলমান লকডাউন এগিয়ে নেয়া দরকার, তাহলে ১৪ জুলাইয়ের পর আরো এগিয়ে নিতে হবে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর।
লকডাউনে ফেরি চলাচল নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে খালিদ মাহমুদ বলেন, ফেরি চালু রাখা হয়েছে, কারণ ফেরিতে অ্যাম্বুলেন্স, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকারি বিশেষ প্রয়োজনে মুভমেন্ট দরকার হয়।
ঈদযাত্রা প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, গত বছর প্রচুর মানুষ ফেরিতে গেছে, লোক সমাগম হয়েছে। যাত্রী পারাপারে আমরা কঠোর ছিলাম। এখনও আছি। তবে এবার স্থানীয় প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সব সমুদ্র ও স্থলবন্দরকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হবে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসহ সব স্থলবন্দরে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। আগামী বুধবার থেকে টিকা কার্যক্রম শুরু হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে ১২ হাজার ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। পরবর্তী সময়েও এ কার্যক্রম চলমান থাকবে, বন্ধ হবে না।