ফরিদপুরে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টার এর দাবি করলেন ডক্টর যশোদা জীবন দেবনাথ - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

মঙ্গলবার, নভেম্বর ০৯, ২০২১

ফরিদপুরে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টার এর দাবি করলেন ডক্টর যশোদা জীবন দেবনাথ

 


নিজস্ব প্রতিনিধি :
ফরিদপুরে একটি ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারের দাবি করলেন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক, বেঙ্গল ব্যাংকের পরিচালক ডক্টর যশোদা জীবন দেবনাথ।  ফরিদপুর বাশির দীর্ঘদিনের দাবী কে প্রাধান্য দিয়ে তিনি গতকাল রাতে ঢাকার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে এই দাবি করেন ইন্ডিয়ান রাষ্ট্রদূতের কাছে। 

তার এই বক্তব্যের পরেই সেখানে উপস্থিত ফরিদপুরের বিশিষ্টজনেরা সকলে দাড়িয়ে হাততালি দিয়ে তার বক্তব্যকে সমর্থন জানান।

এরপর নৌবাহিনীর যৌথ নৌকমান্ডো অভিযানের ঘটনাবলী নিয়ে ইংলিশ থেকে বাংলায় ড. যোশাদা জীবন দেবনাথ এর লেখা 'অপারেশন এক্স' বইয়ের বাংলা সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন করেন অতিথিরা।


ভারতের নৌবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন এমএনআর সামন্ত এবং ইন্ডিয়া টুডের নির্বাহী সম্পাদক সন্দীপ উন্নিথান বইটি লিখেছেন।


ভারতীয় হাইকমিশন থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ইংলিশ থেকে ড. যশোদা জীবনের বাংলায় লেখা বইটির বাংলা সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য, ভারতের রাষ্ট্রদূত বিক্রম দোরাইস্বামি

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এই বীরত্বপূর্ণ অভিযানে অংশ নেয়া ভারতীয় ও বাংলাদেশী প্রবীণ সেনারা এবং সহ-লেখক সন্দীপ উন্নিথান, ড. যশোদা জীবন দেবনাথ সহ বিশিষ্ট জনেরা।


উল্লেখ নৌ-কমান্ডো অপারেশনটির পরিকল্পনা করেছিলেন তৎকালীন ভারতীয় নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল এসএম নন্দা ও ক্যাপ্টেন (পরবর্তীতে ভাইস অ্যাডমিরাল) মিহির কে. রায়। এই অভিযানকে বাস্তবে রূপদান করেছিলেন ক্যাপ্টেন এমএনআর সামন্ত। এই অভিযানের জন্য চারশ পঞ্চাশ জনেরও বেশি নৌ-কমান্ডোকে ভারতে প্রশিক্ষণ দিয়ে বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছিল। তাদের কাজ ছিল কমান্ডো অভিযান চালিয়ে নৌযান, জেটি এবং সামুদ্রিক অবকাঠামো ধ্বংস করে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর রসদ সরবরাহ ব্যবস্থাকে পঙ্গু করে দেওয়া।


নেভাল কমান্ডো অপারেশন এক্স বা এনসিও (এক্স) ছিল 'অপারেশন জ্যাকপট'-এর অংশ, যার অধীনে মুক্তিবাহিনীর গোপন প্রশিক্ষণ এবং অস্ত্র সরবরাহ করা হয়। প্রকৃতপক্ষে, এটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে বিশ্বে পরিচালিত বৃহত্তম গোপন অভিযান। ৪৮ বছর ধরে অপ্রকাশিত থাকা এই গল্পটি প্রথম ইংরেজিতে প্রকাশিত হয় ২০১৯ সালে। ক্যাপ্টেন এমএনআর সামন্তের ব্যক্তিগত নোট এবং অপারেশনে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় নৌসেনাদের এবং মুক্তিযোদ্ধাদের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার আলোকে সংকলিত হয়েছে। 
 

Post Top Ad

Responsive Ads Here