![]() |
"ভোট শেষ, চলছে গণনা | সময় সংবাদ" |
মফস্বল ডেস্ক
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনসহ (কুসিক) দেশের পাঁচটি পৌরসভা, ১২৩টি ইউনিয়ন ও একটি উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। একই সঙ্গে ৪৪টি ইউনিয়ন ও তিনটি উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন শূন্য পদের উপ-নির্বাচনও শেষ। এখন চলছে গণনা।
বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ও কোথাও কোথাও সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলে।
নগরীর ২৭টি ওয়ার্ডের ১০৫টি ভোটকেন্দ্রে ৬৪০টি বুথে ভোট হচ্ছে ইভিএমে। এ নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ২৯ হাজার ৯২০ জন। এর মধ্যে নারী ১ লাখ ১৭ হাজার ৯২ জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার দুইজন।
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ৫ জন মেয়র প্রার্থী, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর মিলে ১৪০ জনের মতো প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এবারের নির্বাচনে ভোটার ২ লাখ ২৯ হাজার ৯২০ জন। ১০৫টি ভোটকেন্দ্রের ৬৪০টি কক্ষে ভোটগ্রহণ হয়।
কুমিল্লাতেই প্রথমবারের মতো সিসি ক্যামেরা বসিয়ে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৮৫০টি সিসি ক্যামেরা দ্বারা কুসিকের ১০৫টি ভোটকেন্দ্র নিয়ন্ত্রিত হয়।
পাঁচটি পৌরসভা হলো- মেহেরপুর, গোপালগঞ্জ, মুকসুদপুর, রাঙামাটির বাঘাইছড়ি ও সিলেটের বিয়ানীবাজার। পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ হয় ইভিএমে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ব্যালট পেপারে ভোটগ্রহণ হয়েছে।
খাগড়াছড়ির গুইমারায় উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন হয়েছে। চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচন হয়েছে দিনাজপুরের খানসামা ও সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদে। ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচন হয়েছে নেত্রকোনার মদন উপজেলায়। একই সঙ্গে ১২৩টি ইউনিয়ন পরিষদে সাধারণ নির্বাচন ও ৪৪টি ইউনিয়ন পরিষদে উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়েছে।
কাজী হাবিবুল আউয়াল নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দায়িত্ব নেয়ার পর এবারই প্রথম দেশের বিভিন্ন এলাকায় ভোটগ্রহণ হলো।