হতাশা গ্রস্থ জাতি, ব্যক্তি এবং আতঙ্কিত ব্যক্তি উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না -অংসুইপ্রু চৌধুরী - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ১৫, ২০২২

হতাশা গ্রস্থ জাতি, ব্যক্তি এবং আতঙ্কিত ব্যক্তি উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না -অংসুইপ্রু চৌধুরী

হতাশা গ্রস্থ জাতি, ব্যক্তি এবং আতঙ্কিত ব্যক্তি উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না -অংসুইপ্রু চৌধুরী
হতাশা গ্রস্থ জাতি, ব্যক্তি এবং আতঙ্কিত ব্যক্তি উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না -অংসুইপ্রু চৌধুরী


মহুয়া জান্নাত মনি,রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি:

হতাশা জাতি, হতাশা ব্যক্তি এবং আতঙ্কিত ব্যক্তি কোন উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী। তিনি হতাশা ও আতংকিত না হয়ে এলাকার উন্নয়নের জন্য সবাইকে একযোগে কাজ করার আহবান জানান। 


তিনি বৃহস্পতিবার সকালে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের বাস্তবায়নে, বিলাইছড়ি উপজেলা মিলনায়তনে বেকার মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য সেলাই মেশিন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ক্রীড়া সামগ্রী, সাংস্কৃতিক সরঞ্জাম ও সমাজ সেবা অধিদপ্তর কর্তৃক দুস্থ, গরীব শিক্ষার্থীদের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠানে একথা বলেন।


এসময় আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ সদস্য রেমলিয়ানা পাংখোয়া, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীরোত্তম তঞ্চঙ্গ্যা, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মিজানুর রহমান, উপ-পরিচালক জেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ের রাঙ্গামাটির মোঃ ওমর ফারুক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অভিলাষ তঞ্চঙ্গ্যা, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলমগীর, উপজেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ে কর্মকর্তা (অঃদা) প্রদীপ কুমার বড়ুয়া প্রমূখ।


তিনি আরো বলেন, শান্তি চুক্তি হয়েছে বলেই আজ পাহাড়ে উন্নয়নের ধারা অর্জিত হয়েছে। শান্তি চুক্তি পূর্ব পর্যন্ত তিন পার্বত্য জেলা কোন উন্নয়ন হয়নি। চুক্তি যখন হয়েছে আজ হোক কাল হোক বাস্তবায়িত হবে। চুক্তির ফলে জেলা পরিষদ, আঞ্চলিক পরিষদ, উন্নয়ন বোর্ড পেয়েছি।


তিনি উপজেলায় কলেজ স্থাপনের ভুমি ব্যবস্থা ঠিক করার জন্য জনপ্রতিনিধি ও কর্মকর্তাদের আশ্বস্ত করেন এবং বর্তমান সরকার সবসময় শিক্ষা ক্ষেত্রে অত্যন্ত আন্তরিক, তবে সবচেয়ে বেশি আন্তরিক জননেতা ও ২৯৯নং রাঙ্গামাটি আসনের সাংসদ দীপংকর তালুকদার এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। সরকার  শিক্ষার পাশাপাশি যোগাযোগ, অবকাঠামো উন্নয়নসহ প্রায় সব বিষয়ে আন্তরিক ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। 


তিনি আরো বলেন, দূর্ভিক্ষ হবার কোনো সুযোগ নেই বাংলাদেশ। কারণ সরকার সোসিয়াল সেফিটিনেট বা সামাজিক নিরাপত্তা  ভিজিডি, ভিজিএফ, মাতৃকালীন ভাতা, বিধবা ও বৃদ্ধ ভাতা এবং ওএমসহসহ বিভিন্ন সুযোগ দিয়ে যাচ্ছে। ১৯৯৮ সালে প্রতি ইউনিয়নে ভিজিডি পেত ৩০ জন, বর্তমানে ৬০০ জন করে পাচ্ছে। যা না পাওয়ার সংখ্যা খুবই নগণ্য।


আলোচনা শেষে ৩ টি সাউন্ড সিস্টেম, ৪৩ টি সেলাই মেশিন, অসহায় ৩৩ জনের মাঝে প্রতিজন ৩৫০০ টাকা, উচ্চ শিক্ষার জন্য  গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের ৩৫ জনে জন প্রতি  ৩৫০০ টাকা প্রদান করা হয়েছে বলে জানা গেছে। 

#


Post Top Ad

Responsive Ads Here