রাঙ্গামাটিতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী জাতীয় এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন - সময় সংবাদ | Popular Bangla News Portal

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২৪, ২০২৪

রাঙ্গামাটিতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী জাতীয় এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

 

রাঙ্গামাটিতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী জাতীয় এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
রাঙ্গামাটিতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী জাতীয় এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

মহুয়া জান্নাত মনি, রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি:

সারা দেশের ন্যায় পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটিতেও জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী জাতীয় এইচপিভি টিকাদান প্রদানের লক্ষ্যে ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করা হয়েছে।


বৃহস্পতিবার সকালে রাঙ্গামাটি সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এই টিকা কার্যক্রমে উদ্বোধন করেন, রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন খান।


এ সময় রাঙ্গামাটি পুলিশ সুপার ড. এস, এম, ফরহাদ হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও পৌর প্রশাসক নাসরিন সুলতানা, রাঙ্গামাটি সিভিল সার্জন ডাঃ নুয়েন খীসা, রাঙ্গামাটি জেলা শিক্ষা অফিসার মৃদুল কান্তি তালুকদার, প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াৎ হোসেন রুবেলসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 


রাঙ্গামাটি জেলায় এবার ২৯ হাজার ৪৬৭ জন কিশোরীকে এইচপিভি টিকা কার্যক্রমে আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর এরই আলোকে রাঙ্গামাটির দূর্গম এলাকায় এই টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করতে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে সকল প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে।


রাঙ্গামাটি জেলায় গত বুধবার (২৩ অক্টোবর) পর্যন্ত ১২ হাজার ৯১৭ জন কিশোরী টিকা গ্রহণের জন্য রেজিস্টেশন সম্পন্ন করছে। ৫০টি ইউনিয়ন পরিষদের ১৫৯টি কেন্দ্রের মাধ্যমে টিকা প্রদান করা হবে। প্রথম ধাপে ৯৫৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫ থেকে ৯ম শ্রেনীর ছাত্রীদেরকে এই টিকা প্রদান করা হবে।


রাঙ্গামাটি জেলা সিভিল সার্জন ডা: নূয়েন খীসা আরো জানান, বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া এই টিকাদান কর্মসূচী সরকারী ছুটির দিন ব্যতিত আগামী ১৮ কর্মদিবস পর্যন্ত চলমান থাকবে। এর মধ্যে প্রথম ১০দিন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং পরের ৮দিন ইপিআইয়ের স্থায়ী ও অস্থায়ী কেন্দ্রগুলোতে এই টিকাদান কর্মসূচী চলবে। আর রাঙ্গামাটি জেলার যে সকল দূর্গম এলাকা আছে সেখানে ছাত্রীদের টিকার আওতায় নিয়ে আসতে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে সকল প্রস্তুতি ইতিমধ্যে গ্রহন করা হয়েছে। আমরা চাই যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা তার সমমানের ৫ম থেকে ৯ম শ্রেণী শ্রেনীর ছাত্রী এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত নয় এমন ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীদের এক ডোজ এইচপিভি টিকার আওতায় নিয়ে আসতে।


Post Top Ad

Responsive Ads Here